লক্ষণ:

এ পোকা পূর্ণ বয়স্ক ও নিস্ফ উভয় অবস্থায় ক্ষতি করে । ধানে দুধ আসা অবস্থায় ক্ষতি বেশী করে । ফলে ধানের গায়ে দাগ ও চিটা হয় ।

 

ব্যবস্থাপনা:

২০০-৩০০ মিটার দূরে দূরে আলোর ফাঁদ ব্যবহার করা ।

শামুকের মাংসের সংঙ্গে বালাইনাশক মিশিয়ে কাপড়ের পুটলিতে বেঁধে ধানের দুধ আসার সময় বিষ ফাঁদ হিসেবে ক্ষেতের বিভিন্ন স্থানে ব্যবহার করা ।

আক্রমণ বেশি হলে যে কোন একটি বালাইনাশক ব্যবহার করা যেমন: ম্যালাথিয়ন গ্রুপের কীটনাশক যেমন: ফাইফানন বা হিলথিয়ন ২ মিলি./লি. হারে বা ক্লোরপাইরিফস গ্রুপের কীটনাশক যেমন: ডার্সবান ২ মিলি/ লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

অতি বিলম্বে বা অতি অগ্রিম ধান চাষ করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

এলাকার সকল চাষি কাছাকাছি সময়ে ধান চাষ করুন, তাহলে পোকার আক্রমণ কম হবে।