লক্ষণ :

প্রথমে নীচের পাতাতে ছোট ছোট বাদামি ডিম্বাকার দাগ পড়ে। পরবর্তীতে দাগ সমূহ আকারে বাড়তে থাকে এবং গমের পাতা ঝলসে দেয়। রোগের জীবাণু বীজে কিংবা ফসলের পরিত্যক্ত অংশে বেঁচে থাকে। বাতাসের অধিক আদ্রতা এবং উচ্চ তাপমাত্রা (২৫ ডিগ্রী সে.) এ রোগ বিস্তারের জন্য সহায়ক।

 

প্রতিকারঃ

১. হেক্সাকোনাজল গ্রুপের কনটাফ ৫ ইসি বা ফরয়ার্ড ৫ ইসি ১ মিলি প্রতি ২ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে ।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. বিলম্বে গম বপন করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. রোগমুক্ত জমি হতে বীজ সংগ্রহ করতে হবে।

২. প্রতি কেজি গম বীজে ২.৫-৩.০ গ্রাম নোইন মিশিয়ে বীজ শোধন করতে হবে।

৩. ফসলের পরিত্যক্ত অংশ সংগ্রহ করে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।