ক্ষতির লক্ষণ :
এ রোগের আক্রমনে পাতায় ও বীজকান্ডে পানি ভেজা তামাটে, বাদামি বা হালকা বেগুনি রংয়ের দাগ দেখা যায়।আক্রান্ত পাতা উপর থেকে মরে আসে। এক সময় পাতা / গাছ ভেঙ্গে যায়। একধরণের ছত্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়।
প্রতিকার :
- আক্রান্ত পাতা ও বীজকান্ড ছাটাই করে ধ্বংস করা।
- সুষম সার প্রয়োগ ও পরিচর্যা করা ।
- এজোক্সিস্ট্রাবিন +ডাইফেনোকোনাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশক এমিস্টার টপ ১ লিটার পানিতে ১ মি.লি. হারে স্প্রে করা অথবা সানডেমিল ৭২ ডব্লিউ পি বা রিডোমিল গোল্ড ২ গ্রাম প্রতি লিটার হারে ১২ দিন পর পর ২ বার স্প্রে করা।
- আদ্র ও উষ্ণ আবহাওয়া বিরাজ করলে রুটিন স্প্রে ছাড়াও ঘন ঘন স্প্রে করতে হবে।
# রোভরাল, ডাইথেন এম ৪৫, রিডোমিল গোল্ড এমজেড ইত্যাদি পর্যায়ক্রমে পরিবর্তন করে ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যায়
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. অতি ঘন করে পেঁয়াজ চাষ করবেন না
২. একই জমিতে বার বার পেঁয়াজ / রসুনের চাষ করবেন না।
পরবর্তীতে যা যা করবেন:
১. ক্ষেত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন
২. জমিতে কয়েকবার পেঁয়াজ/ রসুন ছাড়া অন্য ফসল চাষ করে আবার রসুন / পেঁয়াজ চাষ করুন