এ পোকা ফল ও বীজ ছিদ্র করে নষ্ট করে ।

 

এর প্রতিকার হল:

১. প্রতিদিন পোকাসহ আক্রান্ত ফুল বা ফল সংগ্রহ করে ধ্বংস করা।

২. গাছের নিচে ঝরে পড়া ফুল, ফল ও পাতা সংগ্রহ করে মাটির নিচে পুতে ফেলা।

৩. সপ্তাহে একবার ডিম নষ্টকারী পরজীবী যেমন: ট্রাইকোগ্রামা কাইলোনিজ হেক্টর প্রতি ১ গ্রাম হারে এবং কীড়া নষ্টকারী পরজীবী যেমন: ব্রাকন হেবিটর হেক্টর প্রতি ১ বাংকার বা ৮০০-১২০০ টি পর্যায়ক্রমিকভাবে অবমুক্তায়িত করা।

৪. জৈব বালাইনাশক যেমন: এমএনপিভি ০.২ গ্রাম/ লি. হারে পানিতে মিশিয়ে ১০-১২ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করা বা বাইকাউ ২ মিলি/ লি. হারে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।

৫. অথবা আক্রমণ বেশি হলে সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক যেমন: রিপকর্ড বা সিমবুশ ১ মি.লি. / লি. হারে বা এমামেকটিন বেনজোয়েড গ্রুপের কীটনাশক যেমন: প্রোক্লেইম বা সাহাম ১ গ্রাম/ লি হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম বীজ বপন করা

২. সুষম সার ব্যবহার করা

৩. বালাইনাশক ব্যবহারের আগে বালাইনাশকের গায়ে আটা লেবেল ভালভাবে পড়ুন।

 

আপনার ফসলের সমস্যাটি সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে নিকটস্থ উপজেলা কৃষি অফিস বা উপ সহকারি কৃষি অফিসারের সংগে যোগাযোগ করুন