লক্ষণ:
আক্রান্ত গাছ ছোট, দুর্বল ও হলদে হয়ে যায়। শিকড়ে ছোট ছোট গিট দেখা যায়। গিটগুলো আস্তে আস্তে বড় হয় । রোগাক্রান্ত শিকেড়ে সহজেই পচন ধরে । মাটিবাহিত অন্যান্য রোগের প্রকোপ বাড়ে । একসময় গাছ মরে যায় ।
ব্যবস্থাপনা:
ফুরাডান (যেমন: কার্বোফুরান) হেক্টর প্রতি
৪৫ কেজি হারে ব্যবহার করে কৃমি রোগ দমনে করা যায় ।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. একই জমিতে বারবার পুইশাক চাষ করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১.চারা উৎপাদনের আগে বীজতলায় ৬ সেঃমি পুরু-স্তরে
কাঠের গুড়া বিছিয়ে দিযে পুড়িয়ে কৃমি ও অন্যান্য রোগ জীবাণু দমন করুন
২. বীজ বা চারা লাগানোর তিন সপ্তাহ আগে হেক্টর
প্রতি আধা পচা মুরগীর বিষ্ঠা ৫-১০ টন ও সরিষার খৈল ৩০০-৬০০ কেজি প্রয়োগ করে জমিতে পচালে
কৃমি দমন করা যায় ।
৩. জমিতে কয়েকবার দানাদার শস্য আবাদ করে জমির
শিকড় গিট কৃমি কমিয়ে আবার পুইশাক চাষ করা যায় ।
৪. ফসলি জমিতে গাদা ফুলের চাষ করেও কৃমির
বংশ বিস্তার কমানো যায় ।