লক্ষণ:

এ রোগ ধানের কুশি অবস্থায় বেশি হয়। এ রোগ হলে পাতার খোল পঁচে বাদামি রং ধারণ করে। কান্ড নরম হয়ে পঁচে যায়। গাছে ধরে টান দিলে গাছ উঠে আসে এবং পঁচা শামুকের মত গন্ধ পাওয়া যায়।

 

ব্যবস্থাপনা:

১. রোগ দেখা দিলে ক্ষেতের পানি শুকানো হলে রোগ ভাল হয়ে যায় ।

২. প্রাথমিক অবস্থায় আক্রান্ত ধানের গোছা তুলে নতুন করে লাগিয়ে দেওয়া যেতে পরে।

৩. প্রয়োজনে ছত্রাকনাশক যেমন: কপার অক্সিক্লোরাইড (০.৪%) ১ মিলি/ লি. হারে পানিতে মিশিয়ে প্রয়োগ করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. আক্রান্ত ক্ষেত থেকে বীজ সংগ্রহ করবেন না


পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. জমির পানি নিস্কাষনের ব্যবস্থা রাখুন।

২. পরিস্কার পরিচ্ছন্ন চাষ করা।

৩. লাঙ্গল দিয়ে জমি চাষ করে শুকিয়ে নিয়ে নাড়া জমিতেই পুড়িয়ে ফেলা।

৪. সুষম পরিমানে ইউরিয়া, টিএসপি এবং পটাশ সার ব্যবহার করা।

৫. ধানের জাত অনুসারে সঠিক দুরত্বে চারা রোপণ করা (তবে ২৫x২০ সেন্টিমিটার দূরত্বই ভাল)।