এটি কাঠালের জন্য তেমন ক্ষতিকর না হলেও কখনও
কখনও শিকড় ও কান্ড খেয়ে ক্ষতি করে।
এর প্রতিকার হল:
• রানীপোকাসহ উঁইপোকার ঢিবি ধ্বংস করা ।
* খাদ্য ফাঁদ ব্যবহার করা ( মাটির হাড়িতে
পাট কাঠি, ধৈঞ্চা রেখে জমিতে পুতে রেখে পরে তুলে উঁইপোকাগুলো মেরে ফেলা)
* নার্সারিতে সেচ দিয়ে কয়েকদিন পানি ধরে রাখা
।
* গাছে উঁইপোকার মাটি সরিয়ে দিয়ে পোকা মেরে
ফেলা সম্ভব হলে পানি দিয়ে ধুইয়ে গাছ পরিস্কার করে দেয়া ।
* অতি আক্রমণের ক্ষেত্রে ক্লোরপাইরিফস গ্রুপের
কীটনাশক যেমন: ডার্সবান ৫ মিলি./ লি হারে পানিতে মিশিয়ে কান্ডে ও গোড়ার মাটিতে স্প্রে
করা ।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই ফল
খাবেন না বা বিক্রি করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. ফল সংগ্রহ করা শেষ হবার পর প্রতিটি গাছের
ফলের বোটা, মরা ডাল বা রোগ বা পোকা আক্রান্ত পাতা ও ডাল অপসারণ করে অনুমোদিত একটি ছত্রাক
নাশক ও একটি কীটনাশক স্প্রে করে দিন
২. বাগান/ গাছ সর্বদা পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন
রাখুন