লক্ষণ:

পাতা বেগুনী রং ধারণ করে ।

 

ব্যবস্থাপনা:

বিঘা প্রতি ২.৫ কেজি টিএসপি সার প্রয়োগ করুন । সার ভালভাবে মাটির সাথে মিশিয়ে দিন ।

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. মাটি পরীক্ষা করে জমিতে সুষম সার প্রয়োগ করুন

২. মাটিতে জৈব সার প্রয়োগ করুন ।


ইউরিয়া উপরি প্রয়োগের ফলে অনেক সময় পাতায় সাদা সাদা দাগ দেখা যায়।

 

এর জন্য যা করতে হবে তা হল:

 

১. উপরি প্রয়োগের পরিবর্তে সার প্রতি সারিতে গাছের গোড়ায় পার্শ্ব প্রয়োগ করা

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. প্রখর রোদে বা পাতা ভেজা থাকা অবস্থায় ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করবেন না

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. মাটি পরীক্ষা করে জমিতে সুষম সার প্রয়োগ করুন

২. মাটিতে পর্যাপ্ত পরিমানে জৈব সার প্রয়োগ করুন ।


লক্ষণ

এ পোকা চারা গাছের মাটির নিচে গাছের অংশ বিশেষ বা শিকড় কেটে দেয় । পাতায় সারের ঘাটতি জনিত লক্ষণের ন্যায় পাতার পার্শ্বে হলুদ লম্বা দাগ দেখা যায় ।

প্রতিকার :

১। সারিতে গাছের গোড়ায় মাটি তোলার সময় পোকা বের হলে মেরে ফেলা ।

২। কেরোসিন মিশ্রিত পানি সেচ দেয়া।

৩। পাখি বসার জন্য ক্ষেতে ডালপালা পুতে দেয়া।

৪। রাতে ক্ষেতে মাঝে মাঝে আবর্জনা জড়ো করে রাখলে তার নিচে কীড়া এসে জমা হবে, সকালে সেগুলোকে মেরে ফেলা।

৫। বাইপোলার ৫০ ইসি বা সার্টার ৫০ ইসি ১.৫ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. পুর্বে আখ চাষ করা হয়েছে এমন জমিতে ভুট্টা চাষ করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. উত্তমরুপে জমি চাষ দিয়ে পোকা পাখিদের খাবার সুযোগ করে দিন।

২. চারা গজানোর পর প্রতিদিন সকালে ক্ষেত পরিদর্শন করুন


লক্ষণ

এ পোকা মাটির নিচে সুরঙ্গ করে এবং গাছের সম্পুর্ন অংশ কেটে দেয় বা অংশিক কেটে ক্ষতি করে।

প্রতিকার :

১। মাটি খুরে পোকা বের করে মেরে ফেলা ।

২। কেরোসিন মিশ্রিত পানি সেচ দেয়া।

৩। পাখি বসার জন্য ক্ষেতে ডালপালা পুতে দেয়া।

৪। রাতে ক্ষেতে মাঝে মাঝে আবর্জনা জড়ো করে রাখলে তার নিচে কীড়া এসে জমা হবে, সকালে সেগুলোকে মেরে ফেলা।

৫। বাইপোলার ৫০ ইসি বা সার্টার ৫০ ইসি ১.৫ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. দু একটি চারা কাটতে দেখলে মোটেও অবহেলা করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. উত্তমরুপে জমি চাষ দিয়ে পোকা পাখিদের খাবার সুযোগ করে দিন।

২. চারা লাগানোর প্রতিদিন সকালে ক্ষেত পরিদর্শন করুন


লক্ষণ:

এ পোকা রাতের বেলা চারা মাটি বরারবর কেটে দেয়। সকাল বেলা চারা মাটিতে পড়ে থাকতে দেখা যায় ।

প্রতিকার :

১। সকাল বেলা কেটে ফেলা চারার আশে পাশে মাটি খুরে পোকা বের করে মেরে ফেলা ।

২। কেরোসিন (২-৩ লি./ হেক্টর হারে) মিশ্রিত পানি সেচ দেয়া।

৩। পাখি বসার জন্য ক্ষেতে ডালপালা পুতে দেয়া।

৪। রাতে ক্ষেতে মাঝে মাঝে আবর্জনা জড়ো করে রাখলে তার নিচে কীড়া এসে জমা হবে, সকালে সেগুলোকে মেরে ফেলা।

৫। ক্ষেতের মাটি আলগা করে দেওয়া।

৬. এ পোকা নিশাচর, রাতের বেলা সক্রিয় থাকে- তাই রাতে হারিকেন বা টর্চ দিয়ে খুজে খুজে পোকা মেরে ফেলা

৭।ক্লোরপাইরিফস গ্রুপের কীটনাশক যেমন: ডারসবান ৫ মিলি./লি হারে অথবা (ক্লোরপাইরিফস+ সাইপারমেথ্রিন) গ্রুপের কীটমাশক যেমন: বাইপোলার ৫০ ইসি বা হাইড্রো বা সেতারা ৫৫ ইসি ২ মি.লি. / লি. হারে অথবা ল্যাম্ডা সাইহ্যালোথ্রিন গ্রুপের কীটমাশক যেমন: ক্যারাটে বা ফাইটার বা রিভা ২.৫ ইসি ১.৫ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে বা সন্ধ্যার পর গাছের গোড়ায় স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না:

১. এলোপাতারি বালাইনাশক ব্যবহার করে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের ক্ষতি করবেন না

পরবর্তীতে যা যা করবেন:

১. উত্তমরুপে জমি চাষ দিয়ে পোকা পাখিদের খাবার সুযোগ করে দিন।

২. চারা লাগানোর/ বপনের পর প্রতিদিন সকালে ক্ষেত পরিদর্শন করুন


লক্ষণ:

এ পোকা গাছের গোড়ায় ছিদ্রকরে ভিতরে ঢুকে খেতে থাকে। গাছের মাইজ শুকিয়ে মরে যায়। ফুল আসার পর আক্রমণ করলে ফুলসহ কান্ড শুকিয়ে মারা যায়।

প্রতিকার :

১। সারিতে গাছের গোড়ায় মাটি তোলার সময় পোকা বের হলে মেরে ফেলা ।

২। কেরোসিন মিশ্রিত পানি সেচ দেয়া।

৩। পাখি বসার জন্য ক্ষেতে ডালপালা পুতে দেয়া।

৪। রাতে ক্ষেতে মাঝে মাঝে আবর্জনা জড়ো করে রাখলে তার নিচে কীড়া এসে জমা হবে, সকালে সেগুলোকে মেরে ফেলা।

৫। রাসায়নিক বালাইনাশকের প্রয়োগ অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক নয়

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. পুর্বে আলু চাষ করা হয়েছে এমন জমিতে ভুট্টা চাষ করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. উত্তমরুপে জমি চাষ দিয়ে পোকা পাখিদের খাবার সুযোগ করে দিন।

২. চারা গজানোর পর প্রতিদিন সকালে ক্ষেত পরিদর্শন করুন


 

লক্ষণ:

ক্যালসিয়ামের আভাব হলে গাছের নতুন পাতা জড়ানো থাকে গাছ সোজা হতে পারেনা ।

 

ব্যবস্থাপনা:

আম্লীয় মাটি হলে মাটিতে শতাংশ প্রতি চার কেজি ডলোচুন প্রয়োগ করুন।

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. একবার ডলোচুন প্রয়োগ করলে পরপর তিনবার ডলোচুন প্রয়োগ করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. মাটি পরীক্ষা করে জমিতে সুষম সার প্রয়োগ করুন

২. মাটিতে জৈব সার প্রয়োগ করুন ।


লক্ষণ:

পিছনের দুটো পা লম্বা হওয়ার কারণে এরা লাফিয়ে চলে । এদের গায়ের রং হালকা সবুজ অথবা হলদে বাদামী রং এর হয়ে থাকে । বিভিন্ন প্রজাতি এক সাথে অনেক সংখ্যায় ক্ষেত আক্রমণ করে বাচ্চা ও পূর্ণবয়স্ক উভয়ই ফসলের ক্ষতি করে । মধ্যশিরা বাদে সম্পূর্ণ পাতা খেয়ে ফেলতে পারে ।

 

ব্যবস্থাপনা:

ডাল পুঁতে পোকা খেকো পাখি বসার ব্যবস্থা করা ।

* আলোর ফাঁদ ব্যবহার করা ।

* শতকরা ২৫ ভাগ ভূট্টা ক্ষতি গ্রস্থ হলে অনুমোদিত কীটনাশক যেমন- ডায়াজিনন- ৬৮৮ মিলি/একর বা কার্বোসালফান ৬০০ মিলি/একর হারে প্রয়োগ করা


এ পোকার গ্রাব শিকড়ে আক্রমণ করলেও পূর্ণবয়স্ক পোকা গাছের কচি পাতায় আক্রমণ করে এবং ক্ষতি করে।

 

এর প্রতিকার হল:

 

১. অল্প আক্রমনের ক্ষেত্রে হাত দিয়ে পিশে পোকা মেরে ফেলা

২. আক্রান্ত পাতা অপসারণ করা।

৩. ডিটারজেন্ট পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা

৪. বেশি পোকার আক্রমণ হলে এডমেয়ার ০.৫ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. বিলম্বে ভুট্টা বপন করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম ভুট্টা বপন করুন

২. উন্নত জাতের ভুট্টা বপন করুন ।

 


পিপিলিকার উপস্থিতি এ পোকার উপস্থিতিকে অনেক ক্ষেত্রে জানান দেয় । এ পোকা গাছের পাতার ও কান্ডের রস খেয়ে ফেলে এবং এক ধরনের মিষ্টি রস নিঃসরণ করে।এর আক্রমন বেশি হলে শুটি মোল্ড ছক্রাকের আক্রমন ঘটে এবং গাছ মরে যায় ।

 

এর প্রতিকার হল:

১. অল্প আক্রমনের ক্ষেত্রে হাত দিয়ে পিশে পোকা মেরে ফেলা

২. আক্রান্ত পাতা অপসারণ করা।

৩. পরভোজী পোকা যেমন : লেডিবার্ডবিটল লালন।

৪. ডিটারজেন্ট পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা

৫. প্রতি গাছে ৫০ টির বেশি পোকার আক্রমণ হলে এডমেয়ার ০.৫ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. বিলম্বে ভুট্টা বপন করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম ভুট্টা বপন করুন

২. উন্নত জাতের ভুট্টা বপন করুন ।

 


 

লক্ষণ:

পাতায় লম্বা লম্বি সাদা দাগ দেখা যায়। পাতার আগা সবুজ থাকে ।

 

ব্যবস্থাপনা:

জমি তৈরির সময় হেক্টর প্রতি ১.৫ থেকে ২ কেজি দস্তা সার প্রয়োগ করুন ।

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. মাটি পরীক্ষা করে জমিতে সুষম সার প্রয়োগ করুন

২. মাটিতে জৈব সার প্রয়োগ করুন ।

লক্ষণ : প্রথমে পাতার নিচের দিকে লম্বা ধুসর দাগ হয় পরে তা পাতার উপরের দিকেও দৃশ্যমান হয়। এক পর্যায়ে পাতা শুকিয়ে যায় এবং গাছ মারা যায়।

 

ব্যবস্থাপনা :

প্রোপিকোনাজল গ্রুপের টিল্ট ২৫০ ইসি অথবা টেবুকোনাজল গ্রুপের ফলিকুর ২৫ ইসি অথবা এজোক্সিস্টিবিন +ডাইফেনকোনাজল গ্রুপের এমিস্টার টপ ৩২.৫ ইসি ১ মি.লি./ লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. আক্রান্ত ক্ষেত থেকে বীজ সংগ্রহ করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন জাতের যেমন: মোহর চাষ করুন।

২. ফসল কাটার পর আক্রান্ত গাছ পুড়িয়ে দিন বা অপসারণ করুন।


লক্ষণ :

এরা পাতা লম্বালম্বিভাবে মুড়িয়ে পাতার সবুজ অংশ খেয়ে ফেলে, ফলে ক্ষতিগ্রস্ত পাতায় সাদা লম্বা দাগ দেখা যায়। খুব বেশি ক্ষতি করলে পাতাগুলো পুড়ে পাওযার মত দেখায়। পূর্ণবয়স্ক স্ত্রী পোকা পাতার মধ্য শিরার কাছে ডিম পাড়ে। কীড়াগুলো পাতার সবুজ অংশ খায় এবং বড় হবার সাথে সাথে তারা পাতা লম্বালম্বিভাবে মুড়িয়ে একটা নলের মত করে ফেলে। মোড়ানো পাতার মধ্যেই কীড়াগুলো পুত্তলীতে পরিণত হয়।

 

ব্যবস্থাপনা :

 

# আলোক ফাঁদের সাহায্যে পূর্ণবয়স্ক মথ ধরে মেরে ফেলা।

# জমিতে ডালপালা পুঁতে পোকাখেকো পাখির সাহায্যে পূর্ণ বয়স্ক মথ দমন করা।

# শতকরা ২৫ ভাগ পাতার ক্ষতি হলে অনুমোদিত কীটনাশক ব্যবহার করা যেমন: ডারসবান ২০ ইসি ১ মি.লি./ লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।


লক্ষণ

 

পূর্ণ বয়স্ক ও বাচ্চা উভয়ই ক্ষতি করে । পূর্ণ বয়স্করা চারা গাছের বেশি ক্ষতি করে । এরা পাতা ছোট ছোট ছিদ্র করে খায় । আক্রান্ত পাতায় অসংখ্য ছিদ্র হয় ।

 

প্রতিকার

 

হাত জাল দ্বারা পোকা সংগ্রহ ।

পরিস্কার পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ ।

চারা গাছ জাল দিয়ে ঢেকে দেওয়া ।

আক্রান্ত গাছে ছাই ছিটানো

০.৫% ঘনত্বের সাবান পানি অথবা ৫ মিলি তরল সাবান প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।

৫০০ গ্রাম নিম বীজের শাঁস পিষে ১০ লিটার পানিতে ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে তা ছেঁকে আক্রান্ত ক্ষেতে স্প্রে করলে উপকার পাওয়া যেতে পারে ।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. বিলম্বে ভুট্টা বপন করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম ভুট্টা বপন করুন

২. উন্নত জাতের ভুট্টা বপন করুন ।


লক্ষণ:

এরা পাতা কেটে কেটে খায় । কীড়া ও পূর্ণবয়স্ক উভয়ই পাতায় পাশ থেকে খেতে থাকে ।

 

ব্যবস্থাপনা:

  • আলোর ফাঁদের সাহায্যে পূর্নবয়স্ক মথ ধরে মেরে ফেলতে হবে ।
  •  পাখির খাওয়ার জন্য ডালপালা পুঁতে দিয়ে ও এদের সংখ্যা কমানো যায়। শতকরা ২৫ ভাগ পাতার ক্ষতি হলে-
  • এমামেকটিন বেনজয়েট গ্রুপের কীটনাশক প্রোক্লেম ৫ এসজি বা সার্পার ৫ এসজি ১ লিটার পানিতে ১ গ্রাম হারে মিশিয়ে জমিতে প্রয়োগ করতে হবে ।
  • স্পিনোসাড গ্রুপের কীটনাশক ট্রেসার ৪৫ এসপি ১ লিটার পানিতে ০.৪ গ্রাম হারে মিশিয়ে জমিতে প্রয়োগ করতে হবে ।
  • ক্লোরান্ট্রানিলিপ্রোল গ্রুপের কীটনাশক কোরাজেন ১৮.৫ এসপি ১লিটার পানিতে ০.৫ মিলি. হারে মিশিয়ে জমিতে প্রয়োগ করতে হবে ।