এ রোগ হলে গাছ আস্তে আস্তে নেথিয়ে পড়ে ।

এর প্রতিকার হল

১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা

২. কার্বেন্ডাজিম ১ গ্রাম / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই ফল খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

২. একই জমিতে বার বার এক ফসল চাষ করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১.আধুনিক জাত চাষ করুন ।

২. শস্য পর্যায় অনুসরণ করুন


পাখি ঠোকরিয়ে ঠোকরিয়ে ফল খেয়ে ফেলে।

এর প্রতিকার হল:

 

১. পাখি তাড়ানোর জন্য শব্দ সৃষ্টি করা

২. সম্ভব হলে ফল কাপড় বা জাল দিয়ে ক্ষেত ঢেকে দেয়া বা ঘিরে রাখা

 


এ রোগের আক্রমণে পাতার উপর পার্পল, লাল বা হলুদ এবং হালকা সবুজ রঙের দাগ দেখা যায়। দাগের কেন্দ্রের দিকে ঘাঢ় ধুসর বর্ণের বেষ্টনি থাকে।

প্রতিকার :

আক্রান্ত পাতা কেটে নষ্ট করা বা পুড়ে ফেলা। আক্রান্ত গাছে কুপ্রাভিট 4 গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. একই জমিতে বার বার স্ট্ররেরি চাষ করবেন না

২. গাছে উপরি সেচ না দেয়া

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. ফল সংগ্রহ শেষে আক্রান্ত জমির ফসলের অবশিষ্টাংশ পুড়ে ফেলুন

২. সুষম সার ব্যবহার করা


লক্ষণ

এ রোগ হলে গাছের শিকড় পচে যায় ও হঠাৎ গাছ মারা যায় ।

 

প্রতিকার:

১. পানি নিস্কাশনের ভাল ব্যবস্থা রাখা

২. প্রতি লিটার পানিতে ইপ্রোডিয়ন বা কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: রোভরাল ২ গ্রাম বা ব্যাভিস্টিন ১ গ্রাম হারে মিশিয়ে স্প্রে করে মাটিসহ ভিজিয়ে দেয়া

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না:

১. একই জমিতে বার বার স্ট্রবেরি চাষ করবেন না

২. পূর্বে আক্রমণ হয়েছিল এমন জমিতে স্ট্রবেরি চাষ করবেন না

পরবর্তীতে যা যা করবেন:

১. লাল মাটি বা অম্লীয় মাটির ক্ষেত্রে শতাংশ প্রতি চার কেজি হারে ডলোচুন প্রয়োগ করুন (প্রতি তিন বছরে একবার)

৩. বীজ বপনের আগে বীজতলায় বা ক্ষেতে শুকনো কাঠের গুড়া ৩ ইঞ্চি পুরু করে বিছিয়ে পোড়ানো

৪. মাটি সোলারাইজেশন করা- রোদের সময় মাটি পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখা


এরা পাতার রস চুষে খায় তাই পাতা বিন্দু বিন্দু হলুদে দাগের মত হয়ে পড়ে সাদাটে হয়ে যায়।অতি ক্ষুদ্র মাকড় পাতার উল্টো দিকে দেখা দেয়।কখনও কখনও এরা এক যায়গায় ঘনভাবে জড় হয়। তখন এদের সহজেই খালি চোখে দেথা যায়।

এর প্রতিকার হল:

১. ক্ষেত থেকে মাকড় বা ডিমসহ আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা/ ডাল কেটে দেয়া অপসারণ করা

২. জমিতে পরিমিত পরিমানে জৈবসার প্রয়োগ করা ।

৩. পানি স্প্রে করা বা স্প্রিংলার সেচ দেয়া

৪. মাকড় নাশক বা সালফার যেমন: থিওভিট/ কুমুলাস/ ভার্টিমেক বা ইনসাফ ইত্যাদি যে কোন একটি ২ মিলি বা ২ গ্রাম /লিটার হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. প্রথম বার লক্ষণ দেখা যেতেই ব্যবস্থা নিন

২. সুষম সার ব্যবহার করা

৩. বিকল্প পোষক যেমন: আগাছা পরিস্কার রাখা


এ রোগের আক্রমণে কচি পাতা নেতিয়ে পড়ে এবং গাছ দ্রুত মারা যায়।এবং গোড়া পচে যায়। প্রতিকার : আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে নষ্ট করা বা পুড়ে ফেলা। পানি নিস্কাশনের ভাল ব্যবস্থা করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. একই জমিতে বার বার স্ট্ররেরি চাষ করবেন না

২. গাছে উপরি সেচ না দেয়া

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. ফল সংগ্রহ শেষে আক্রান্ত জমির ফসলের অবশিষ্টাংশ পুড়ে ফেলুন

২. সুষম সার ব্যবহার করা


লক্ষণ

পোকা গাছের কচি পাতা ও ডগার রস শুষে খেয়ে গাছকে দুর্বল করে ফেলে । ফুল ও কচি ফলে আক্রমণের কারণে ফলে দাগ হয় ।

 

প্রতিকার

১. হলুদ রঙের ফাঁদ ব্যবহার করা ।

২. তামাকের গুড়া (১০গ্রাম), সাবানের গুড়া (৫গ্রাম) ও নিমের পাতার নির্যাস প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করা ।

৩. এডমেয়ার ২০ এসএল ০.৫ মিলি./লি হারে পানিতে শিশিয়ে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

অতি বিলম্বে বা অতি অগ্রিম স্ট্রবেরির চাষ করবেন না

পরবর্তীতে যা যা করবেন

ক্ষেত আগাছা মুক্ত রাখুন


ছক্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে। এ রোগে পাতায় বৈশিষ্টপূর্ণ দাগ দেখা যায়।

এর প্রতিকার হল:

১. আক্রান্ত পাতা ও ডগা অপসারণ করা।

২. কার্বেন্ডাজিম ১ গ্রাম / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. একই জমিতে বার বার স্ট্ররেরি চাষ করবেন না

২. গাছে উপরি সেচ না দেয়া

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. ফল সংগ্রহ শেষে আক্রান্ত জমির ফসলের অবশিষ্টাংশ পুড়ে ফেলুন

২. সুষম সার ব্যবহার করা


লক্ষণ

পোকা গাজর আকৃতির ব্যাগের ভিতর থেকে পাতার সবুজ অংশ খেয়ে ক্ষতি সাধন করে ।

 

প্রতিকার

১. সম্ভব হলে আক্রান্ত পাতা পোকাসহ তুলে ধ্বংশ করা।

৩. ব্যাগ ছোট থাকা অবস্থায় কার্বারিল গ্রুপের কীটনাশক যেমন: ভিটাব্রিল ১গ্রাম./লি হারে পানিতে শিশিয়ে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

ক্ষেত আগাছা মুক্ত রাখুন