ক্ষতির লক্ষণ:
এরা পাতামুড়িয়ে পাতার সবুজ অংশ খেয়ে ফেলে।
বড় গাছের জন্য বেশি ক্ষতিকর না হলেও ছোট গাছকে অনেক সময় পত্রশুন্য করে ফেলতে পারে।
প্রতিকার :
১. আক্রান্ত পাতা ও ডগা ছাটাই করে ধ্বংস করা।
২. গাছের নিচে পড়ে থাকা পাতা ও আবর্জনা অপসারণ
করা।
৩. রাসায়নিক কীটনাশক সুপারিশকৃত নয় তবে আক্রমণ
বেশী হলে প্রতিলিটার পানিতে 2 মিলি রগর টাফগর, সানগর বা সুমিথিয়ন 2 মিলি মিশিয়ে স্প্রে
করা।
এ পোকা গাছের কচি পাতা কেটে কেটে খায় । গাছের
আগা / ডালের কচি পাতা খাওয়ার ফলে গাছের বৃদ্ধি ব্যহত হয়।
এর প্রতিকার হল:
১. গাছের নিচের পড়ে থাকা পাতা অপসারণ করা
২. গাছের গোড়ায় মাটি থেকে এক ফুট উপরে আঠালে
পদার্থ দ্বারা বেস্টনি তৈরি করা যাতে পোকা গাছ বেয়ে উঠতে না পারে।
৩. নতুন পাতা বের হবার পর কার্বারিল গ্রুপের
কীটনাশক যেমন: ভিটাব্রিল বা সেভিন ১ গ্রাম / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. বাগান অপরিচ্ছন্ন রাখবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
মাঝে মাঝে বাগানের মাটি চাষ দিয়ে দিন। এতে
মাটিতে জীবন চক্রের কোন স্তর বসবাস করে এমন পোকা মারা যাবে।
পাতার মধ্যশিরার কাছাকাছি লালচে দাগ দেখা
যায়। দাগ ক্রমশ বড় হয় এবং ছড়িয়ে পড়ে এবং পাতা শুকিয়ে যায় ।
এর প্রতিকার হল:
১. বাগান পরিচর্যার সময় গাছ ক্ষতিগ্রস্থ না
করা
২. জীবানুমুক্ত বীজ বা কলম রোপন করা।
৩. কপার অক্সিক্লোরাইড ২.৫ গ্রাম / লি. হারে
পানিতে মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ৩-৪ বার স্প্রে করা ।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. বাগান অপরিচ্ছন্ন রাখবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১.ফল সংগ্রহ শেষ হলে গাছের মরা ডালপালা, ফলের
বোটা, রোগ বা পোকা আক্রান্ত ডাল পালা ও অতিঘন ডাল পালা ছাটাই করে পরিস্কার করে দিন
২. পরিস্কার করার পর একটি ছত্রাক নাশক ও একটি
কীটনাশক দ্বারা পুরো গাছ ভালভাবে স্প্রে করুন
৩. নিয়মিত বাগান পরিদর্শন করুন।
ক্ষতির লক্ষণ
এ রোগের আক্রমণে পাতায় , ফলে ও কান্ডে লালচে
মরিচার মত একধরনের উচু দাগ দেখা যায়। একধরণের সবুজ শৈবালের আক্রমণে এ রোগ হয়।
প্রতিকার :
# আক্রান্ত পাতা ও ডগা ছাটাই করে ধ্বংস করা।
# কপার বা কুপ্রাভিট ১০ লি. পানিতে ২০ গ্রাম
মিশিয়ে ১৫ দিন পরপর ২ বার স্প্রে করা।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. বাগান অপরিচ্ছন্ন রাখবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১.ফল সংগ্রহ শেষ হলে গাছের মরা ডালপালা, ফলের
বোটা, রোগ বা পোকা আক্রান্ত ডাল পালা ও অতিঘন ডাল পালা ছাটাই করে পরিস্কার করে দিন
২. পরিস্কার করার পর একটি ছত্রাক নাশক ও একটি
কীটনাশক দ্বারা পুরো গাছ ভালভাবে স্প্রে করুন
৩. নিয়মিত বাগান পরিদর্শন করুন।