এ রোগ দেখা দিলে কান্ডে পানি ভেজা কালো দাগ
দেখা যায় ।
এর প্রতিকার হল:
১. পানি নিস্কাষনের ভাল ব্যবস্থা করা
২. কপার অক্সিক্লোরাইট জাতীয় ছত্রাক নাশক
যেমন- কুপ্রাভিট ৭ গ্রাম / লিটার হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না:
১. একই জমিতে বার বার আলু চাষ করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন:
১. রোগসহনশীল চাতের চাষ করুন
২. মিশ্র ফসল চাষ করুন
লক্ষণ
চকচকে পূর্ণ বয়স্ক পোকা ও কাটাযুক্ত বাচ্চা
উভয়ই কচি পাতা খেয়ে ক্ষতি করে । এরা চারা গাছের বেশি ক্ষতি করে থাকে । এরা খেয়ে পাতায়
ছিদ্র করে।
প্রতিকার
*হাত জাল দ্বারা পোকা সংগ্রহ করে মেরে ফেলা
।
আগাছা পরিস্কার রাখা বা পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ
।
*আক্রান্ত গাছে ছাই ছিটানো
* ৫ মিলি তরল সাবান প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে
স্প্রে করা ।
*৫০০ গ্রাম নিম বীজের শাঁস পিষে ১০ লিটার
পানিতে ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে তা ছেঁকে আক্রান্ত ক্ষেতে স্প্রে করলে উপকার পাওয়া যেতে
পারে ।
লক্ষণ
পূর্ণ বয়স্ক ও বাচ্চা উভয়ই ক্ষতি করে । পূর্ণ
বয়স্করা চারা গাছের বেশি ক্ষতি করে । এরা পাতা ছোট ছোট ছিদ্র করে খায় । আক্রান্ত পাতায়
অসংখ্য ছিদ্র হয় ।
প্রতিকার
*হাত জাল দ্বারা পোকা সংগ্রহ করে মেরে ফেলা
।
*পরিস্কার পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ ।
*আক্রান্ত গাছে ছাই ছিটানো
* ৫ মিলি তরল সাবান প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে
স্প্রে করা ।
*৫০০ গ্রাম নিম বীজের শাঁস পিষে ১০ লিটার
পানিতে ১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে তা ছেঁকে আক্রান্ত ক্ষেতে স্প্রে করলে উপকার পাওয়া যেতে
পারে ।
ক্ষুদ্র কীড়া পাতার দুইপাশের সবুজ অংশ খেয়ে
ফেলে। তাই পাতার উপর আঁকা বাঁকা রেখার মত দাগ পড়ে এবং পাতা শুকিয়ে ঝড়ে যায়।
প্রতিকার :
১. আক্রান্ত পাতা সংগ্রহ করে ধ্বংশ করা বা
পুড়ে ফেলা।
২. আঠালো হলুদ ফাঁদ স্থাপন করা ।
৩. সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক ( যেমন:
কট ১০ ইসি) ১ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।