এ রোগের আক্রমণে পাতার উপর পার্পল, লাল বা হলুদ এবং হালকা সবুজ রঙের দাগ দেখা যায়। দাগের কেন্দ্রের দিকে ঘাঢ় ধুসর বর্ণের বেষ্টনি থাকে।

 

প্রতিকার

আক্রান্ত পাতা কেটে নষ্ট করা বা পুড়ে ফেলা। আক্রান্ত গাছে কুপ্রাভিট 4 গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. একই জমিতে বার বার গ্লাডিওলাসের চাষ করবেন না

২. গাছে উপরি সেচ না দেয়া

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. ফুল সংগ্রহ শেষে আক্রান্ত জমির ফসলের অবশিষ্টাংশ পুড়ে ফেলুন

২. সুষম সার ব্যবহার করা


লক্ষণ

 

এক সাথে অনেক পোকা পাতার সবুজ অংশ খেয়ে ফেলে । ফলে পাতা জালের মত হয়ে যায়। এ পোকা অনেক সময় ফুলের কুঁড়িতে আক্রমণ করেও ক্ষতি সাধন করে ।

 

প্রতিকার

 

১. পোকাসহ গাছের আক্রান্ত অংশ অপসারণ করা

২. ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করা

৩. প্রাকৃতিক শত্রুদের রক্ষা করা

৪. ক্ষেত পরিস্কার/পরিচ্ছন্ন রাখা ।

৫. তামাকের গুড়া (১০গ্রাম), সাবানের গুড়া (৫গ্রাম) ও নিমের পাতার নির্যাস প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করা ।

৬. বেশি পোকা দেখা দিলে এডমেয়ার ২০ এসএল ০.৫ মিলি./লি হারে পানিতে শিশিয়ে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

 

১. ক্ষেতের আশ পাশ অপরিচ্ছন্ন রাখবেন না

পরবর্তীতে যা যা করবেন

 

১. নিয়মিত মাঠ পরিদর্শন করে আক্রমণের শুরুতেই ব্যবস্থা নিন