ক্ষতির ধরণ

# পামকিন বিটলের পূর্ণবয়স্কপোকা চারা গাছের পাতায় ফুটো করে এবং পাতার কিনারা থেকে খাওয়া শুরু করে সম্পূর্ণ পাতা খেয়ে ফেলে।

# এ পোকা ফুল ও কচি ফলেও আক্রমণ করে।

 

এর প্রতিকার হল

১. চারা আক্রান্ত হলে হাত দিয়ে পূর্ণবয়স্ক পোকা ধরে মেরে হাত দিয়ে মেরে ফেলা

২. ক্ষেত সব সময় পরিষ্কার রাখা।

৩.কেরোসিন মিশ্রিত ছাই গাছে ছিটানো;

৪. ক্ষেতের আশপাশের বিকল্প পোষক অর্থাৎ কুমড়াজাতীয় সবজি নষ্ট করা;

৫. গাছের গোড়ার মাটি কুপিয়ে কীড়া উন্মুক্ত করে দেওয়া এবং ডাল পুঁতে পাখি বসার জায়গা করে দেওয়া;

৬. চারা বের হওয়ার পর থেকে ২০-২৫ দিন পর্যন্ত মশারির জাল দিয়ে চারাগুলো ঢেকে রাখলে এ পোকার আক্রমণ থেকে গাছ বেঁচে যায়;

৭.এক কেজি মেহগনি বীজ কুচি করে কেটে ৫ লিটার পানিতে ৪-৫ দিন ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর ছেঁকে ২০ গ্রাম সাবান গুঁড়া এবং ৫ গ্রাম সোহাগা মিশিয়ে ২০ মিনিটে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা হলে ৫ গুণ পানি মিশিয়ে স্প্রে করুন;


এ রোগ হলে পাতায় পানি ভেজা দাগ দেখা যায়। ব্যাপক আক্রমনে পাতা পচে যায়। কান্ড ফেটে লালচে আঠা বের হয়।

এর প্রতিকার হল:

১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা

২. রোগমুক্ত বীজ বা চারা ব্যবহার করা

৩. ম্যানকোজেব অথবা ম্যানকোজেব + মেটালক্সিল যেমন: রিডোমিল গোল্ড ২ গ্রাম / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে ৭-১০ দিন পরপর ৩ বার স্প্রে করা।


এ রোগ দেখা দিলে পাতায় পানি ভেজা দাগ দেখা যায় এবং কান্ডের উপর ছত্রাকের আস্তরণ পড়ে । এক সময় কান্ড পঁচে যায় ।

এর প্রতিকার হল:

কপার অক্সিক্লোরাইট জাতীয় ছত্রাক নাশক যেমন- কুপ্রাভিট ৭ গ্রাম / লিটার হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম বীজ বপন করা

২. সুষম সার ব্যবহার করা


লক্ষণ

পোকা গাছের কচি পাতা ও ডগার রস শুষে খেয়ে গাছকে দুর্বল করে ফেলে ।

 

প্রতিকার

·     গাছের আক্রান্ত অংশ অপসারণ করা

·     প্রাথমিক অবস্থায় শুকনো ছাই প্রয়োগ করা

·     পরিস্কার পানি জোরে স্প্রে করা

·     ক্ষেত পরিস্কার/পরিচ্ছন্ন রাখা ।

·     হলুদ রঙের ফাঁদ ব্যবহার করা ।

·     তামাকের গুড়া (১০গ্রাম), সাবানের গুড়া (৫গ্রাম) ও নিমের পাতার নির্যাস প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করা ।

·        প্রতি গাছে ৫০ টির বেশি পোকা দেখা দিলে এডমেয়ার ২০ এসএল ০.৫ মিলি./লি হারে পানিতে শিশিয়ে স্প্রে করা।


বয়স্ক পাতায় এ রোগ প্রথম দেখা যায়। আক্রান্ত পাতার গায়ে সাদা বা হলদে থেকে বাদামী রংগের তালির মত দাগ দেখা যায়। ধীরে ধীরে অন্যান্য পাতায় ছড়িয়ে পড়ে ।

 

প্রতিকার :

১. সম্ভব হলে গাছের আক্রান্ত অংশ সংগ্রহ করে ধ্বংস করা ।

২. ক্ষেত পরিস্কার রাখুন এবং পানি নিস্কাষনের ভাল ব্যবস্থা রাখুন। ৩. (ম্যানকোজেব+মেটালোক্সিল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: পুটামিল বা রিডোমিল গোল্ড অথবা (ম্যানকোজেব+ ফেনামিডন) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: সিকিউর ২ গ্রাম/ লিটার হারে অথবা সালফার গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: কুমুলাস ২ কেজি/ হেক্টর হারে বা গেইভেট বা মনোভিট বা ম্যাকভিট ২ মিলি. / লি হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

২. আক্রান্ত ক্ষেত থেকে বীজ সংগ্রহ করবেন না

৩. এলোপাতারি বালাইনাশক ব্যবহার করে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের ক্ষতি করবেন না

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম বীজ বপন করুন ,প্রথম বার লক্ষণ দেখা যেতেই ব্যবস্থা নিন

২. সুষম সার ব্যবহার করুন

৩. রোগ প্রতিরোধী জাত যেমন: বারি উদ্ভাবিত/ অন্যান্য উন্নত জাতের চাষ করুন

৪. বিকল্প পোষক যেমন: আগাছা পরিস্কার রাখুন

 

আপনার ফসলের সমস্যাটি সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে নিকটস্থ উপজেলা কৃষি অফিস বা উপ সহকারি কৃষি অফিসারের সংগে যোগাযোগ করুন


লক্ষণ

পোকা গাছের কচি পাতা ও ডগার রস শুষে খেয়ে গাছকে দুর্বল করে ফেলে । ফুল ও কচি ফলে আক্রমণের কারণে ফলে দাগ হয় ।

 

প্রতিকার

১. হলুদ রঙের ফাঁদ ব্যবহার করা ।

২. তামাকের গুড়া (১০গ্রাম), সাবানের গুড়া (৫গ্রাম) ও নিমের পাতার নির্যাস প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করা ।

৩. এডমেয়ার ২০ এসএল ০.৫ মিলি./লি হারে পানিতে শিশিয়ে স্প্রে করা।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

২. পিয়াজ, রসুন ও দানাদার ফসলের কাছাকাছি লাউ চাষ না করা।

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম বীজ বপন করা

২. সুষম সার ব্যবহার করা


পুরো গাছ আস্তে আস্তে নেতিয়ে পড়ে । পরবর্তীতে পুরো গাছ মারা যায়।

প্রতিকার :

* আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে ধ্বংশ করা বা পুড়ে ফেলা।

বপনের পূর্বে বীজ শোধন করা (ভিটাভেক্স-২.৫ গ্রাম বা ব্যাভিষ্টিন- ২ গ্রাম প্রতি কেজী বীজ)ট্রাইকোডারমা ভিড়িডি (৩-৪ গ্রাম/ কেজী বীজ) দ্বারা শোধন করা ।

চারা গজানোর পর অতিরক্ত সেচ না দেওয়া ।

এ রোগের আক্রমণ দেখা দিলে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম কুপ্রাভিট অথবা ৪ গ্রাম চ্যামপিয়ন মিশিয়ে স্প্রে করা ।

মাদার মাটি শোধন করা (ফরমালিন দ্বারা)

মাদার ট্রাইকোডারমা ভিড়িডি ৩০ গ্রাম ৫০০ গ্রাম গোবরের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করা ।


পাতা ও গাছের গায়ে সাদা পাউডারের মত দাগ দেখা যায়, যা ধীরে ধীরে সমস্ত পাতায় ছড়িয়ে পড়ে । আক্রান্ত বেশী হলে পাতা হলুদ বা কালো হয়ে মারা যায় ।

প্রতিকার :

১. সম্ভব হলে গাছের আক্রান্ত অংশ সংগ্রহ করে ধ্বংস করুন।

২. ক্ষেত পরিস্কার রাখুন এবং পানি নিস্কাষনের ভাল ব্যবস্থা রাখুন।

৩. (ম্যানকোজেব+মেটালোক্সিল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: রিডোমিল গোল্ড ২ গ্রাম/ লিটার হারে অথবা সালফার ছত্রাক নাশক যেমন কুমুলাস ৪ গ্রাম বা গেইভেট বা মনোভিট বা থিওভিট ২ গ্রাম অথবা কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাক নাশ যেমন: গোল্ডাজিম ০.৫ মিলি. বা এমকোজিম বা কিউবি বা চ্যামপিয়ন ২ গ্রাম/ লিটার হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

২. আক্রান্ত ক্ষেত থেকে বীজ সংগ্রহ করবেন না

৩. এলোপাতারি বালাইনাশক ব্যবহার করে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের ক্ষতি করবেন না

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম বীজ বপন করুন

২. সুষম সার ব্যবহার করুন

৩. রোগ প্রতিরোধী জাত যেমন: বারি উদ্ভাবিত/ অন্যান্য উন্নত জাতের চাষ করুন

৪. বিকল্প পোষক যেমন: আগাছা পরিস্কার রাখুন

 

আপনার ফসলের সমস্যাটি সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে নিকটস্থ উপজেলা কৃষি অফিস বা উপ-সহকারি কৃষি অফিসারের সংগে যোগাযোগ করুন।


ক্ষুদ্র কীড়া পাতার দুইপাশের সবুজ অংশ খেয়ে ফেলে। তাই পাতার উপর আঁকা বাঁকা রেখার মত দাগ পড়ে এবং পাতা শুকিয়ে ঝড়ে যায়।

প্রতিকার :

১. আক্রান্ত পাতা সংগ্রহ করে ধ্বংশ করা বা পুড়ে ফেলা।

২. আঠালো হলুদ ফাঁদ স্থাপন করা ।

৩. সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক ( যেমন: কট ১০ ইসি) ১ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।

 


আক্রান্ত পাতায় গায়ে হলদে থেকে বাদামী রংগের ছোট ছোট দাগ দেখা যায়। ধীরে ধীরে একাধিক দাগ একত্রিত হয়ে বড় দাগ হয় পাতায় ছড়িয়ে পড়ে এবং পাতা পুড়ে যাওয়ার মত হয় ।

প্রতিকার :

১. আক্রান্ত গাছের অংশ সংগ্রহ করে নষ্ট করা ।

২. রিডোমিল গোল্ড ২ গ্রাম/প্রতি লিটার পানি মিশিয়ে স্প্রে করা ।


আক্রান্ত পাতায় গায়ে হলদে থেকে বাদামী রংগের ছোট ছোট দাগ দেখা যায়। ধীরে ধীরে একাধিক দাগ একত্রিত হয়ে বড় দাগ হয় এবং পাতায় ছড়িয়ে পড়ে। ।

প্রতিকার :

১. আক্রান্ত গাছের অংশ সংগ্রহ করে নষ্ট করা ।

২. কপার অক্সিক্লোরাইড ২ গ্রাম/প্রতি লিটার পানি মিশিয়ে স্প্রে করা ।


অসময়ে মাত্রাতিরিক্ত ও অনাকাংখিত পেস্টিসাইড প্রয়োগের কারণে গাছের পাতা পুড়ে যায়, বৃদ্ধি কমে যায় এবং গাছ মরে যায়।

প্রতিকার :

১. সঠিক পেস্টিসাইড সঠিক সময়ে সঠিক পদ্ধতিতে ও সঠিক মাত্রায় প্রয়োগ করা ।


আক্রান্ত গাছে প্রথমে কচি লাউয়ের নিচের দিকে পঁচন দেখা দেয়। ধীরে ধীরে পুরো ফলটিই পঁচে যায় । সাধারণত আম্লীয় মাটিতে বা ক্যালসিয়ামের অভাব আছে এমন জমিতে এ রোগ দেখা যায়।

প্রতিকার :

১. ক্ষেতে পরিমিত সেচ দেয়া ।

২. গর্ত বা পিট প্রতি ৫০ থেকে ৮০ গ্রাম জিপসাম সার প্রয়োগ করা ।


এ রোগ হলে গাছে হলুদ ও গাঢ় সবুজ ছোপ ছোপ মোজাইক করা পাতা দেখা দেয়।

 

এর প্রতিকার হল:

১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা

২. জাব পোকা ও সাদা মাছি এ রোগের বাহক, তাই এদের দমনের জন্য ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমন: এডমায়ার ১ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।


স্ত্রী মাছি কচি ফলের নিচের দিকে অভিপজিটর ঢুকিয়ে ডিম পাড়ে। ডিম পাড়ার স্থান থেকে পানির মত তরল পদার্থ বেড়িয়ে আসে যা শুকিয়ে বাদামী রং ধারন করে । ডিম থেকে কীড়া বের হয়ে ফলের শাস খেতে শুরু করে এবং ফল বিকৃত হয়ে যায় এবং হলুদ হয়ে পঁচে ঝড়ে যায়।

প্রতিকার :

১. আক্রান্ত ফল বা ফুল সংগ্রহ করে ধ্বংস করা বা পুড়ে ফেলা।

২. কচি ফল কাগজ বা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেয়া ।

৩. প্রথম ফুল আসা মাত্র কুমড়া জাতীয় ফসলের ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করা। প্রতি ১০ শতাংশের জন্য ৩ টি হারে ।

৪.আম বা খেজুরের রসে সামান্য বিষ মিশিয়ে তা বোতলে রেখে জানালা কেটে দিয়ে ক্ষেতের মাঝে মাঝে স্থাপন করা।

৫. পাকা মিষ্টি কুমড়া বা কুমড়া জাতীয় ফল ১০০ গ্রাম কুচি কুচি করে কেটে তাতে সামান্য বিষ ( যেমন- সপসিন ০.২৫ গ্রাম ) মিশিয়ে তা দিয়ে বিষটোপ তৈরী করে মাটির পাত্রে করে ক্ষেতের মাঝে মাঝে স্থাপন করা।

৬. সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক ১ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. উত্তমরুপে জমি চাষ দিয়ে পোকার পুত্তলি পাখিদের খাবার সুযোগ করে দিন।


লক্ষণ

এটি একটি ভাইরাস জনিত রোগ। সাদা মাছি দ্বারা ভাইরাস ছড়ায় । আক্রান্ত গাছ খর্বাকৃতি হয় । পাতার গায়ে টেউয়ের মত ভাজের সৃষ্টি হয়, কুঁচকে যায় । বয়স্ক পাতা পুরু ও মচমচে হয়ে যায় । অতিরিক্ত শাখা প্রশাখা বের হয় ও ফুল ফল ধারণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ।

 

প্রতিকার

আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে ধ্বংস করা ।

রোগমুক্ত গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করা ।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন জাত ব্যবহার করা ।

ভাইরাসের বাহক পোকা দমনের জন্য ডায়ামেথেয়ট, এসাটাফ, এডমেয়ার, টিডো, ইত্যাদি যে কোন একটি ১ মিলি /লিটার হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা) ।

পাতা, কান্ড ও লাউয়ের গায়ে ক্ষত দেখা যায় । গাছের পাতা শুকিয়ে যায়

প্রতিকার :

১. ক্ষেতে পানি নিস্কাষনের সুব্যবস্থা করা ।

২. রিডোমিল গোল্ড ২ গ্রাম/প্রতি লিটার পানি মিশিয়ে স্প্রে করা।


কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

২. একই জমিতে বার বার লাউ আবাদ না করা। ২. আক্রান্ত গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম বীজ বপন করা

২. সুষম সার ব্যবহার করা

৩. রোগ প্রতিরোধী জাত যেমন: বারি লাউ চাষ করা

৪. আক্রান্ত জমিতে অন্তত ২ বছর অন্য ফসল চাষ করা।