এ রোগ হলে পাতায় বাদামি দাগ দেখা যায়। দাগের
কেন্দ্র গাঢ় বাদামি কিন্তু বাইরের দিক হালকা বাদামি। ব্যপক আক্রমণে পাতা মরে যায়।
এর প্রতিকার হল:
১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত পাতা তুলে ফেলা
২. রোগমুক্ত বীজ বা চারা ব্যবহার করা
৩. ম্যানকোজেব অথবা (ম্যানকোজেব + মেটালক্সিল)
জাতীয় ছত্রাকনাশক যেমন: রিডোমিল গোল্ড ২ গ্রাম / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে ৭-১০ দিন পরপর
৩ বার স্প্রে করা।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি
খাবেন না বা বিক্রি করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. প্রথম বার লক্ষণ দেখা যেতেই ব্যবস্থা নিন
২. সুষম সার ব্যবহার করা
৩. গাছের পরিত্যাক্ত অংশ ধ্বংশ করা।
এ রোগ হলে পাতায় পানি ভেজা দাগ দেখা যায়।
ব্যপক আক্রমনে পাতা শুকিয়ে যায় এবং গাছ মারা যায়। কান্ড ফেটে লালচে আঠা বের হয়।
এর প্রতিকার হল:
১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা
২. রোগমুক্ত বীজ বা চারা ব্যবহার করা
৩. ম্যানকোজেব অথবা ম্যানকোজেব + মেটালক্সিল
যেমন: রিদোমিল গোল্ড ২ গ্রাম / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে ৭-১০ দিন পরপর ৩ বার স্প্রে
করা।
পিপিলিকার উপস্থিতি জাব পোকার উপস্থিতিকে
অনেক ক্ষেত্রে জানান দেয় । এ পোকা গাছের কচি পাতা ও ডগার রস শুষে খেয়ে গাছকে দুর্বল
করে ফেলে । এর আক্রমণ বেশি হলে শুটি মোল্ড ছক্রাকের আক্রমণ ঘটে এবং গাছ মরে যায় ।
প্রতিকার :
১. হাত দিয়ে পিশে পোকা মেরে ফেলা
২. আক্রান্ত পাতা ও ডগা অপসারণ করা।
৩. পরভোজী পোকা যেমন : লেডিবার্ডবিটল লালন।
৪. ডিটারজেন্ট পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা
৫. এডমেয়ার ০.৫ মি.লি. / লি. হারে পানিতে
মিশিয়ে শেষ বিকেলে স্প্রে করা।
বয়স্ক পাতায় এ রোগ প্রথম দেখা যায়। আক্রান্ত
পাতার গায়ে সাদা বা হলদে থেকে বাদামী রংগের তালির মত দাগ দেখা যায়। ধীরে ধীরে অন্যান্য
পাতায় ছড়িয়ে পড়ে ।
প্রতিকার :
১. সম্ভব হলে গাছের আক্রান্ত অংশ সংগ্রহ করে
ধ্বংস করা ।
২. (ম্যানকোজেব+মেটালোক্সিল) গ্রুপের ছত্রাকনাশক
যেমন: পুটামিল বা রিডোমিল গোল্ড অথবা (ম্যানকোজেব+ ফেনামিডন) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন:
সিকিউর ২ গ্রাম/প্রতি লিটার হারে অথবা সালফার গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: কুমুলাস ২ কেজি/
হেক্টর হারে বা গেইভেট বা মনোভিট বা ম্যাকভিট ২ মিলি. / লি হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে
করা ।
পুরো গাছ আস্তে আস্তে নেতিয়ে পড়ে । পরবর্তীতে
পুরো গাছ মারা যায়।
প্রতিকার :
• আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে ধ্বংশ করা বা পুড়ে ফেলা।
• মাদা তৈরি করার সময় বায়োডার্মা বা টাইকস্ট বা মনেক্স ৩০ গ্রাম প্রতি মাদায় সারের সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।
• বপনের পূর্বে বীজ শোধন করা (ভিটাভেক্স-২.৫ গ্রাম বা ব্যাভিষ্টিন- ২ গ্রাম প্রতি কেজি বীজ)ট্রাইকোডারমা ভিড়িডি (৩-৪ গ্রাম/ কেজি বীজ) দ্বারা শোধন করা ।
• প্রতি বিঘায় ২ কেজি স্টেবল ব্লিচিং পাউডার চাষের সময় প্রয়োগ করতে হবে।
• চারা গজানোর পর অতিরক্ত সেচ না দেওয়া ।
• এ রোগের আক্রমণ দেখা দিলে ছত্রাকনাশক অনলাইন ৮৩ ডব্লিউপি প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে স্প্রে করা ।
• মাদার মাটি শোধন করা (ফরমালিন দ্বারা)
• মাদার ট্রাইকোডারমা ভিড়িডি ৩০ গ্রাম ৫০০ গ্রাম গোবরের সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করা । মিশিয়ে স্প্রে করা।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. আগাম বীজ বপন করা
২. সুষম সার ব্যবহার করা
৩. ফসলের অবশিষ্ট অংশ ধ্বংশ করা বা পুড়ে ফেলা
পাখি ঠোকরিয়ে ঠোকরিয়ে কচি ফল খেয়ে ফেলে।
এর প্রতিকার হল:
১. পাখি তাড়ানোর জন্য শব্দ সৃষ্টি করা
২. সম্ভব হলে পুরো ক্ষেত জাল দিয়ে ঢেকে দেয়া
লক্ষণ
এটি একটি ভাইরাস জনিত রোগ। সাদা মাছি দ্বারা
ভাইরাস ছড়ায় । আক্রান্ত গাছ খর্বাকৃতি হয় । পাতার গায়ে টেউয়ের মত ভাজের সৃষ্টি হয়,
কুঁচকে যায় । বয়স্ক পাতা পুরু ও মচমচে হয়ে যায় । অতিরিক্ত শাখা প্রশাখা বের হয় ও ফুল
ফল ধারণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ।
প্রতিকার
• আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে ধ্বংস করা ।
• রোগমুক্ত গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করা ।
• রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন জাত ব্যবহার করা ।
• ভাইরাসের বাহক পোকা দমনেহার জন্য ডায়ামেথেয়ট, এসাটাফ, এডমেয়ার, টিডো, ইত্যাদি
যে কোন একটি ১ মিলি /লিটার হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা) ।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. একই জমিতে বার বার কুমড়া জাতীয় সবজি চাষ
করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. প্রথম বার লক্ষণ দেখা যেতেই ব্যবস্থা নিন
২. সুষম সার ব্যবহার করা
ক্ষুদ্র কীড়া পাতার দুইপাশের সবুজ অংশ খেয়ে
ফেলে। তাই পাতার উপর আঁকা বাঁকা রেখার মত দাগ পড়ে এবং পাতা শুকিয়ে ঝড়ে যায়।
প্রতিকার :
১. আক্রান্ত পাতা সংগ্রহ করে ধ্বংশ করা বা
পুড়ে ফেলা।
২. আঠালো হলুদ ফাঁদ স্থাপন করা ।
৩. সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক ( যেমন:
কট ১০ ইসি) ১ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।
লক্ষণ
কীড়া অবস্থায় পাতা মোড়ায় এবং সবুজ অংশ খায়
। এটি সাধারণত কচি পাতাগুলো আক্রমণ করে থাকে
প্রতিকার
•ক্ষেত পরিস্কার
পরিচ্ছন্ন রাখা ।
• আক্রন্ত পাতা
সংগ্রহ করে ধ্বংস করা ।
* ক্ষেতে ডাল পুতে পাখি বসার ব্যবস্থা করা
( বিঘা প্রতি ৮-১০ টি)
• আক্রমণ বেশি হলে
প্রতি লিটার পানিতে সুমিথিয়ন বা ফলিথিয়ন-২ মিঃলিঃ মিশিয়ে ভালভাবে স্প্রে করা ।
এ রোগ হলে ফলের নিচের দিকে মাটির সাথে লেগে
থাকা অংশে প্রথমে পচন ধরে দ্রত ফল পচে যায় । পচা অংশে তুলার মত জীবানুর অংশ দেখা যায়।
প্রতিকার:
১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত ফল তুলে ফেলা
২. পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা করা
৩. ফল যেন মাটির সংস্পর্শে না আসে সেজন্য
ফলের নিচে খড় বা পলিথিন বিছিয়ে দেয়া
স্ত্রী মাছি কচি ফলের নিচের দিকে ওভিপজিটর ঢুকিয়ে ডিম পাড়ে। ডিম পাড়ার স্থান থেকে পানির মত তরল পদার্থ বেড়িয়ে আসে যা শুকিয়ে বাদামী রং ধারন করে । ডিম থেকে কীড়া বের হয়ে ফলের শাস খেতে শুরু করে এবং ফল বিকৃত হয়ে যায় এবং হলুদ হয়ে পঁচে ঝড়ে যায়।
প্রতিকার :
১. আক্রান্ত ফল বা ফুল সংগ্রহ করে ধ্বংশ করা বা পুড়ে ফেলা।
২. কচি ফল কাগজ বা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দেয়া ।
৩. প্রথম ফুল আসা মাত্র কুমড়া জাতীয় ফসলের ফেরোমন ফাঁদ স্থাপন করা। প্রতি ১০ শতাংশের জন্য ৩ টি হারে ।
৪.আম বা খেজুরের রসে সামান্য বিষ মিশিয়ে তা বোতলে রেখে জানালা কেটে দিয়ে ক্ষেতের মাঝে মাঝে স্থাপন করা।
৫. পাকা মিষ্টি কুমড়া বা কুমড়া জাতীয় ফল ১০০ গ্রাম কুচি কুচি করে কেটে তাতে সামান্য বিষ ( যেমন- সপসিন ০.২৫ গ্রাম ) মিশিয়ে তা দিয়ে বিষটোপ তৈরী করে মাটির পাত্রে করে ক্ষেতের মাঝে মাঝে স্থাপন করা।
৬. সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক যেমন- রিপকর্ড ১০ ইসি বা রেলেথ্রিন ১০ ইসি ১ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. উত্তমরুপে জমি চাষ দিয়ে পোকার পুত্তলি পাখিদের খাবার সুযোগ করে দিন।
লক্ষণ
পূর্ণ বয়স্ক ও বাচ্চা উভয়ই ক্ষতি করে । পূর্ণ
বয়স্করা চারা গাছের বেশি ক্ষতি করে । এরা পাতা ছোট ছোট ছিদ্র করে খায় । আক্রান্ত পাতায়
অসংখ্য ছিদ্র হয় ।
প্রতিকার
হাত জাল দ্বারা পোকা সংগ্রহ ।
পরিস্কার পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ ।
চারা গাছ জাল দিয়ে ঢেকে দেওয়া ।
আক্রান্ত গাছে ছাই ছিটানো
০.৫% ঘনত্বের সাবান পানি অথবা ৫ মিলি তরল
সাবান প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ।
৫০০ গ্রাম নিম বীজের শাঁস পিষে ১০ লিটার পানিতে
১২ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে তা ছেঁকে আক্রান্ত ক্ষেতে স্প্রে করলে উপকার পাওয়া যেতে পারে
।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি
খাবেন না বা বিক্রি করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. আগাম বীজ বপন করা
২. সুষম সার ব্যবহার করা
৩. সঠিক দুরত্বে চারা রোপন করুন
এ রোগ হলে ফলের নিচের দিকে সাধারণত ফাটল ধরে
ও ফল পঁচে যায় । ফলে পানি ভেজা বড় আকারের পঁচা জায়গা দেখা যায় ।
প্রতিকার:
১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত ফল তুলে ফেলা
২. পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা করা
৩. ফল যেন মাটির সংস্পর্শে না আসে সেজন্য
ফলের নিচে খড় বা পলিথিন বিছিয়ে দেয়া
এ রোগ হলে গাছে হলুদ ও গাঢ় সবুজ ছোপ ছোপ মোজাইক
করা পাতা দেখা দেয়।
এর প্রতিকার হল:
১. ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা
২. জাপ পোকা ও সাদা মাছি এ রোগের বাহক, তাই
এদের দমনের জন্য ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমন: এডমায়ার ১ মি.লি. / লি. হারে
পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।
ক্ষতির ধরণ
# পামকিন বিটলের পূর্ণবয়স্কপোকা চারা গাছের
পাতায় ফুটো করে এবং পাতার কিনারা থেকে খাওয়া শুরু করে সম্পূর্ণ পাতা খেয়ে ফেলে।
# এ পোকা ফুল ও কচি ফলেও আক্রমণ করে।
এর প্রতিকার হল
১. চারা আক্রান্ত হলে হাত দিয়ে পূর্ণবয়স্ক
পোকা ধরে মেরে হাত দিয়ে মেরে ফেলা
২. ক্ষেত সব সময় পরিষ্কার রাখা।
৩.কেরোসিন মিশ্রিত ছাই গাছে ছিটানো;
৪. ক্ষেতের আশপাশের বিকল্প পোষক অর্থাৎ কুমড়াজাতীয়
সবজি নষ্ট করা;
৫. গাছের গোড়ার মাটি কুপিয়ে কিড়া উন্মুক্ত
করে দেওয়া এবং ডাল পুঁতে পাখি বসার জায়গা করে দেওয়া;
৬. চারা বের হওয়ার পর থেকে ২০-২৫ দিন পর্যন্ত
মশারির জাল দিয়ে চারাগুলো ঢেকে রাখলে এ পোকার আক্রমণ থেকে গাছ বেঁচে যায়;
৭.এক কেজি মেহগনি বীজ কুচি করে কেটে ৫ লিটার
পানিতে ৪-৫ দিন ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর ছেঁকে ২০ গ্রাম সাবান গুঁড়া এবং ৫ গ্রাম সোহাগা
মিশিয়ে ২০ মিনিটে ফুটিয়ে ঠাণ্ডা হলে ৫ গুণ পানি স্প্রে করুন;
লক্ষণ : এরা পাতার রস চুষে খায় ফলে গাছ দুর্বল
হয়ে পড়ে। এরা ভাইরাস জনিত রোগ ছড়ায়। পাতায় অসংখ্য সাদা সাদা পাখাযুক্ত মাছি দেখা যায়
। গাছে নাড়া দিলে পোকা উড়ে যায়
প্রতিকার :
১. সাদা আঠাযুক্ত বোর্ড স্থাপন বা আলোর ফাঁদ
ব্যবহার করা।
২. নিয়মিত ক্ষেত পরিদর্শন করা।
৩. 50 গ্রাম সাবানের গুড়া 10 লিটার পানিতে
গুলে পাতার নিচে সপ্তাহে 2/3 বার ভাল করে স্প্রে করা। সাথে 5 কৌটা গুল (তামাক গুড়া)
পানিতে মিশিয়ে দিলে ফল ভাল পাওয়া যায়।
৪. সর্বশেষ ব্যবস্থা হিসাবে অনুমোদিত বালাইনাশক
ব্যবহার করা। যেমন এডমায়ার 0.5 মিলি বা 0.25 মিলি ইমিটাফ বা 2 মিলি টাফগর/রগব/সানগর
প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।
ছত্রাকের আক্রমনে এ রোগ হয়। এতে পাতার বোটায়,
কান্ডে ও ফলে সাদা তুলার মত বস্তু দেখা যায় ।
এর প্রতিকার হল :
১. প্লাবন সেচের পরিবর্তে স্প্রিংলার সেচ
দেয়া।
২. আক্রান্ত ফল,পাতা ও ডগা অপসারণ করা।
৩. বীজ লাগানোর আগে গভীরভাবে চাষ দিয়ে জমি
তৈরী করা । ৪. প্রপিকোনাজলগ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: টিল্ট ২৫০ ইসি ০.৫ মি.লি. / লি.
হারে পানিতে মিশিয়ে ১০ দিন পরপর ৩ বার শেষ বিকেলে স্প্রে করা।
ছত্রাকের আক্রমনে এ রোগ হয়। এতে পাতার বোটায়,
কান্ডে ও ফলে সাদা তুলার মত বস্তু দেখা যায় ।
এর প্রতিকার হল :
১. প্লাবন সেচের পরিবর্তে স্প্রিংলার সেচ
দেয়া।
২. আক্রান্ত ফল,পাতা ও ডগা অপসারণ করা।
৩. বীজ লাগানোর আগে গভীরভাবে চাষ দিয়ে জমি
তৈরী করা । ৪. প্রপিকোনাজলগ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: টিল্ট ২৫০ ইসি ০.৫ মি.লি. / লি.
হারে পানিতে মিশিয়ে ১০ দিন পরপর ৩ বার শেষ বিকেলে স্প্রে করা।