লক্ষণ
পোকা গাছের কচি পাতা খেয়ে ঝাঝরা করে ফেলে
।
প্রতিকার
* প্রাথমিক অবস্থায় শুকনো ছাই প্রয়োগ করা
*পরিস্কার পানি জোরে স্প্রে করা
*ক্ষেত পরিস্কার/পরিচ্ছন্ন রাখা ।
*বেশি পোকা দেখা দিলে এডমেয়ার ২০ এসএল ০.৫
মিলি./লি হারে পানিতে শিশিয়ে স্প্রে করা। এ ক্ষেত্রে স্টীকার হিসাবে সাবানের গুড়া বা
শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতে পারে।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি
খাবেন না বা বিক্রি করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. আগাম জাতের কচু চাষ করা
২. সুষম সার ব্যবহার করা
লক্ষণ
পোকা গাছের কচি পাতা ও ডগার রস শুষে খেয়ে
গাছকে দুর্বল করে ফেলে ।
প্রতিকার
*গাছের আক্রান্ত অংশ অপসারণ করা
* প্রাথমিক অবস্থায় শুকনো ছাই প্রয়োগ করা
*পরিস্কার পানি জোরে স্প্রে করা
*ক্ষেত পরিস্কার/পরিচ্ছন্ন রাখা ।
*হলুদ রঙের ফাঁদ ব্যবহার করা ।
* তামাকের গুড়া (১০গ্রাম), সাবানের গুড়া
(৫গ্রাম) ও নিমের পাতার নির্যাস প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করা ।
* প্রতি গাছে ৫০ টির বেশি পোকা দেখা দিলে
এডমেয়ার ২০ এসএল ০.৫ মিলি./লি হারে পানিতে শিশিয়ে স্প্রে করা। এ ক্ষেত্রে স্টীকার হিসাবে
সাবানের গুড়া বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যেতে পারে।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি
খাবেন না বা বিক্রি করবেন না
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. আগাম জাতের কচু চাষ করা
২. সুষম সার ব্যবহার করা
এ রোগ হলে পাতায় বাদামী দাগ দেখা যায়, ক্রমেই দাগের সংখ্যা বাড়ে এবং পাতার কিনারা পুড়ে যাওয়ার মত হয়।
এর প্রতিকার হল:
১. আক্রান্ত পাতা ও ডগা অপসারণ করা ।
২. ম্যানকোজেব + কর্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক ম্যানসার ৭২ ডব্লিউপি ২ গ্রাম / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা অথবা কর্বেন্ডাজিম + টেট্রাকোনাজল গ্রুপের ছত্রাকনাশকইমিনেন্ট প্রো ১ মি লি / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা । কচুর পাতা অত্যন্ত পিচ্ছিল, এজন্য স্প্রে করার সময় পানিতে ছত্রাক নাশকের সাথে ২-৩ গ্রাম গুড়া সাবান মিশিয়ে দিতে হবে।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. আক্রান্ত ক্ষেত থেকে চারা বা কন্দ পরের বার রোপনের জন্য ব্যবহার করবেন না ।
২. এক ক্ষেতে বার বার কচু চাষ করবেন না ।
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ নিশ্চিত করুন ।
লক্ষণ
এ পোকা কচুর পাতা মুড়িয়ে ভেতর থেকে খেয়ে ক্ষতি
। এটি কচুর ক্ষেত্রে মারাত্বক কোন পোকা নয়
প্রতিকার
- • প্রথম অবস্থায় পোকাগুলো পাতাসহ তুলে নষ্ট করা ।
- ·
সাধারণত রাসায়নিক ব্যবস্থা গ্রহণের
প্রয়োজন হয়না। তবে ব্যাপক আক্রমণ হলে, প্রতি লিটার পানিতে মেটাসিস্টাক্স-২ মিঃলিঃ,
সেুভন-১.৫ গ্রাম ব্যবহার করা । (আঠা বা সাবানের গুড়া সহ)
- ·
কচুর পাতা অত্যন্ত পিচ্ছিল, এজন্য
স্প্রে করার সময় পানিতে ছত্রাক নাশকের সাথে ২-৩ গ্রাম গুড়া সাবান মিশিয়ে দিতে হবে।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. এক ক্ষেতে বার বার কচু চাষ করবেন না ।
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ নিশ্চিত করুন ।
লক্ষণ
ছোট ও কালচে রং এর পোকাগুলি পাতা খেয়ে ব্যাপক ক্ষতি ।
প্রতিকার
• প্রথম অবস্থায় লেদা পোকাগুলো পাতাসহ তুলে নষ্ট করা ।
• প্রতি লিটার পানিতে ক্লোরপাইরিফস গ্রুপের কীটনাশক মর্টার ৪৮ইসি বা ডারসবান ২০ ইসি ২ মি.লি./লি. অথবা সাইপারমেথ্রিন + ক্লোরপাইরিফস গ্রুপের ক্লোরপাইরিফস এসিমিক্স ৫৫ ইসি বা ডুয়েল ৫৫ ইসি ১ মি.লি./লি. পানির সাথে মিশিয়ে ১০ দিন পর পর ২ বার স্প্রে করা । কচুর পাতা অত্যন্ত পিচ্ছিল, এজন্য স্প্রে করার সময় পানিতে বালাই নাশকের সাথে ২-৩ গ্রাম গুড়া সাবান মিশিয়ে দিতে হবে।
কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)
পরবর্তীতে যা যা করবেন না
১. আক্রান্ত ক্ষেত থেকে চারা বা কন্দ পরের বার রোপনের জন্য ব্যবহার করবেন না ।
২. একই ক্ষেতে বার বার কচু চাষ করবেন না ।
পরবর্তীতে যা যা করবেন
১. পরিচ্ছন্ন চাষাবাদ নিশ্চিত করুন ।