লক্ষণ:

আক্রান্ত চারার গোড়ার চারদিকে দাগ দেখা যায় । । শিকড় পচে যায়, চারা নেতিয়ে পড়ে গাছ মারা যায় । স্যাতস্যাতে মাটি ও মাটির উপরিভাগ শক্ত হলে রোগের প্রকোপ বাড়ে । রোগটি মাটিবাহিত বিধায় মাটি, আক্রান্ত চারা ও পানির মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে ।

 

প্রতিকার

বীজতলায় শুকনো কাঠের গুড়া পোড়ানো/ সরিষার খৈল ৩০০ কেজি/ হেঃ অথবা মাটি সোলারাইজেশন করা । বীজতলায় হেঃ প্রতি ২.০ টন ট্রাইকো-কম্পোস্ট ব্যবহার করা ।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই শাক খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম বীজ বপন করা

২. সুষম সার ব্যবহার করা

৩. সঠিক দুরত্বে চারা রোপন করা

লক্ষণ

প্রথমে পাতায় হলুদ রংয়ের দাগ পড়ে এবং তা পরে সাদা হয়ে যায় । দাগগুলো একত্র হলে সম্পূর্ণ পাতাটি নষ্ট হয় । রোগের জীবানু বাতাস দ্বারা ছড়ায় ।

 

প্রতিকার

* ক্ষেত পরিস্কার/পরিচ্ছন্ন রাখা ।

রোগাক্রান্ত পাতা তুলে নষ্ট করা ।

আক্রমণ বেশি দেখা দিলে রোভরাল- ২ গ্রাম বা ডাইথেন- এম-৪৫ ২.৫গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা ১০-১২ দিন পর পর ২/৩ বার ।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

 ১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই শাক খাবেন না বা বিক্রি করবেন না


পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম বীজ বপন করা

২. সুষম সার ব্যবহার করা

৩. সঠিক দুরত্বে চারা রোপন করা

লক্ষণ

আক্রান্ত গাছের পাতার নিচের দিকে শক্ত সাদা পাউডারের মত লেগে থাকে। রোগটি মাটিবাহিত বিধায় মাটি, আক্রান্ত চারা ও বীজের মাধ্যমে বিস্তার লাভ করে ।

 

প্রতিকার

প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে চ্যাম্পিয়ন মিশিয়ে স্প্রে করা । বীজতলায় হেঃ প্রতি ২.০ টন ট্রাইকো-কম্পোস্ট ব্যবহার করা ।

 

কৃষকের আচরণগত পরিবর্তন যোগাযোগ (এফবিসিসি)

পরবর্তীতে যা যা করবেন না

১. স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই শাক খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

 

পরবর্তীতে যা যা করবেন

১. আগাম বীজ বপন করা

২. সুষম সার ব্যবহার করা - বিশেষ করে ইউরিয়া বেশি ব্যবহার করা